শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০২:১৪ অপরাহ্ন
জিএম আজম, দাকোপ (খুলনা) প্রতিনিধি:
খুলনার দাকোপ উপজেলার পানখালী-২-প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুলের সরকারি সিরিশ গাছ টেন্ডার ছাড়াই কেটে সাবাড় শিরোনামে গ্রামের কাগজে গত ২০২০ সালের ৪ মার্চ প্রকাশিত হয়।
এর প্রেক্ষিতে খুলনা বিভাগের প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তরের বিভাগীয় উপ-পরিচালক আমলে নিয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে স্বারক নং-৮,০১,৪০০০০০,২৭,০০৫.১৯১১৭১.তাং ১ সেপ্টেম্বর ২০২১ এর পত্রের নিদের্শনা অনুযায়ী ৬ সেপ্টেম্বর সোমবার উপজেলার পানখালী-২- প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এসএম,শফিউল আজম সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় ওই বিদ্যালয়ে সরেজমিনে শতাধীক মানুষের উপস্থিতিতে তদন্ত করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন জেলার ডুমুরিয়া উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সিকদার আতিকুর রহমান জুয়েল। তদন্ত কর্মকর্তার নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন অত্র স্কুলের ম্যনেজিং কমিটির সকল সদস্য, অভিভাবক, স্থানীয় গন্যমান্য ও ততকালীন দাকোপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর গাছ টেন্ডার ও নিয়ম বহিরভুত কাটা হয়েছে মর্মে অভিযোগকারি সহ উপস্থিত সকলের বক্তব্য লিখিত আকারে নেওয়া হয়েছে।
আমি যথাযত ভাবে আমার কর্তপক্ষের নিকট আমার প্রতিবেদন পেশ করবো।উল্লেখ থাকে যে, গত বছর ১মার্চ রবিবার স্কুলের প্রধান শিক্ষক শফিউল আজম সেলিম স্কুল পরিচালনা কমিটির সাথে নামকাওয়াস্তে মিটিং করে রেজুলেশনে সহিস্বাক্ষর করে ওপরি মহলের অনুমতি না নিয়ে স্কুলের সরকারি বড় বড় সিরিশ গাছ কেটে সাবাড় করেছিলেন।