বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪২ অপরাহ্ন
বাংলার নয়ন সংবাদঃ গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলায় মোট ১৪টি ইউনিয়ন। এ উপজেলার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহনের তারিখ আগামী ১১ নভেম্বার। উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের যে সাতটিতে আওয়ামীলীগ প্রতিক দিয়েছে তাহলো কাশিয়ানী সদর, মহেশপুর, মাহমুদপুর, রাজপাট, সাজাইল, পুইশুর ও রাতইল ইউনিয়ন।
কাশিয়ানী সদরে প্রার্থী ৩ জন। মোঃ মশিউর রহমান খান (নৌকা), মোহাম্মদ আলী খোকন (স্বতন্ত্র), মোঃ রাকিবুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)। মহেশপুর ইউনিয়নে প্রার্থী ৮ জন। মোঃ লুৎফর রহমান মিয়া (আওয়ামী লীগ), মোঃ আবুল হাসান শেখ (স্বতন্ত্র), কাজী আবুল কালাম আজাদ (স্বতন্ত্র),শফিকুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), মোঃ রাকিবুল ইসলাম মৃধা (স্বতন্ত্র), সাঈদুর রহমান ইয়ার আলী (স্বতন্ত্র), আবুল বাসার মোল্যা (স্বতš মোঃ হিমায়েত শিকদার (স্বতন্ত্র)। মাহামুদপুর ইউনিয়নে মোট ৭ জন প্রার্থী। মাসুদ রানা (আওয়ামীলীগ)। এম.এম আনোয়ার হোসেন (স্বতন্ত্র), অংশপতি মিস্ত্রী (স্বতন্ত্র), মনু মোল্যা (স্বতন্ত্র), মোস্তাক আলী মিলন (স্বতন্ত্র), এনামুল হক মিরাজ (স্বতস্ত্র)। রাজপাট ইউনিয়নে প্রার্থী ৩ জন। মিল্টন মিয়া(আওয়ামী লীগ) সাইফুল সরদার (স্বতন্ত্র), এম.এম দেলোয়ার হোসেন (স্বতন্ত্র)। সাজাইল ইউনিয়নে ৪ জন প্রার্থী। কাজী জাহাঙ্গীর আলম (আওয়ামীলীগ)এস.এম জাহাঙ্গীর মিয়া (স্বতন্ত্র), মোঃ মাহাবুবুল আলম (স্বতন্ত্র), মোঃ সিরাজুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)। পারুলীয়া ইউনিয়নে প্রার্থী ৫ জন। আঃলীগের মুকিমুল ইসলাম,স্বতন্ত্র প্রার্থী বিল্লাল হোসেন, মোঃ মনিরুজ্জামান, মোহাম্মদ কামরুল হাসান ও মোঃ সোহেল রানা। রাতইল ইউনিয়নে প্রার্থী ৫ জন। আওয়ামী লীগের বিএম হারুন অর রশিদ পিনু, ইসলামী আন্দোলনের আল আমিন ইসলাম, স্বতন্ত্র আনজুরুল ইসলাম, ডেভিড সুরঞ্জন বিশ্বাস ও শেখ মোঃ মনিরুজ্জামান।
একই উপজেলার এক অংশে উন্মুক্ত এবং অপর অংশে দলীয় প্রতিক এমন বিভাজিত হওয়ায় সাধারণ ভোটাররা বিষয়টি সরলভাবে গ্রহন করতে পারেননি। সমগ্র জেলায় নির্বাচনী প্রক্রিয়া একই থাকা বাঞ্ছনীয় ছিল বলে অনেকে নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন। অনেকে বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের প্রতিক স্থানীয় নির্বাচনে ব্যবহার না করাই শ্রেয়। এমন প্রক্রিয়র ফলে, দলের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি হয় এবং বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে দলের শক্তিকে খর্ব করে, যা কাম্য নয়।